ভেবে দেখুন তো, গত এক সপ্তাহে আপনি খাবারের পেছনে কত খরচ করেছেন? বাইরে খাওয়া, বাসায় ডেলিভারি নিয়ে খাওয়া, প্রতিদিন ভারী খাবার খাওয়া—এসব ক্ষেত্রে প্রচুর খরচ হয়ে গেছে, তাই না? এমনকি বাসা ভাড়া বাদ দিলে সবচেয়ে বেশি খরচ হচ্ছে খাবারের পেছনে। কোনো কারণে যদি আপনার আয় কমে যায় (চাকরি চলে যাওয়া বা ব্যবসায় ক্ষতি), তাহলে এমন বিলাসী খাদ্যভ্যাসের কারণে আপনার ঝামেলায় পড়তে হতে পারে। এখন থেকেই খাদ্যাভ্যাসে এমন অপ্রয়োজনীয় বিলাসিতা দূর করুন, হয়ে উঠুন মিতব্যয়ী। দেখে নিন খাবারের খরচ কমানোর ৫টি উপায়—
১) বাসায় খাওয়া
এই কাজটিতে সবচেয়ে বেশি খরচ বাঁচবে। রেস্টুরেন্টে খেতে হলে ইদানীং ওয়েটারকে টিপস দেওয়ার পাশাপাশি বড় অঙ্কের ভ্যাট গুনতে হয়। এরচেয়ে বাসায় রান্না করে খাওয়াটা অনেকগুণে বেশি সাশ্রয়ী। মাঝে মাঝে বাইরে খাওয়া যেতে পারে, কিন্তু ঘন ঘন নয়।
২) পুরো রান্না নিজে করা
রান্নার পেছনে সময় দিতে হয় বলে অনেকে বাইরে খান। কিন্তু তাতে খরচ অনেক বেড়ে যায়। একদম কাঁচামাল থেকে শুরু করে পুরো রান্না নিজে করুন। পাউরুটি না কিনে বাসায় রুটি তৈরি করে খান। ফ্রোজেন খাবার তো একেবারেই খাওয়া যাবে না, তাতে অযথা খরচ হবে। এরচেয়ে সপ্তাহে একদিন কাঁচাবাজারে ঢুঁ মারুন আর তাজা মালমশলা কিনে আনুন।
৩) কোনো কিছুই ফেলনা নয়
খাবারের যেসব অংশ সাধারণত ফেলে দেন, যেমন বিভিন্ন সবজির খোসা, মুরগির হাড় ও গিলা-কলিজা এসব বাদ দেবেন না। অনেক সবজির খোসা দিয়ে ভর্তা ও ভাজি করা যায়, মুরগির গিলা-কলিজা দিয়ে দিব্যি সকালের নাশতা হয়ে যায়, হাড়গোড় দিয়ে স্বাস্থ্যকর স্যুপ রান্না করা যায়। একটু মাথা খাটালেই কাজটি করতে পারেন। এমনকি বাসায় মরিচ, লেবু বা ধনেপাতার গাছ রাখলে সেদিক থেকেও খরচ কমে আসবে।
৪) মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্য কম খান
গরু বা খাসির মাংস, মাখন, পনির, দই, মিষ্টি, আইসক্রিম—এসব খাবার নিয়মিত খাওয়া বন্ধ করে দিন। সপ্তাহে একদিন গরু বা খাসির মাংস খেতে পারেন। প্রোটিনের জন্য মুরগির মাংস, ডিম, ডাল—এগুলো খেতে পারেন।
৫) নতুন নতুন রেসিপি তৈরি করুন
প্রথম প্রথম এমন আঁটসাঁট বাজেটে খাওয়া-দাওয়া করতে বেশ বিরক্তি লাগতে পারে। এ কাজটিকে মজাদার করতে নতুন নতুন রেসিপিতে খাবার তৈরি করতে পারেন। ইন্টারনেটে অনেক রেসিপি পাবেন, যাতে অল্প কিছু উপাদানেই মজার খাবার রান্না করা যায়। এমনকি সবজি রান্নার জন্য কিছু বইও পাওয়া যায়, যা কিনে নিতে পারেন। কত কম খরচে রান্না করা যায়, একে একটা অ্যাডভেঞ্চার মনে করতে পারেন।
সূত্র: অ্যাপার্টমেন্ট থেরাপি
১) বাসায় খাওয়া
এই কাজটিতে সবচেয়ে বেশি খরচ বাঁচবে। রেস্টুরেন্টে খেতে হলে ইদানীং ওয়েটারকে টিপস দেওয়ার পাশাপাশি বড় অঙ্কের ভ্যাট গুনতে হয়। এরচেয়ে বাসায় রান্না করে খাওয়াটা অনেকগুণে বেশি সাশ্রয়ী। মাঝে মাঝে বাইরে খাওয়া যেতে পারে, কিন্তু ঘন ঘন নয়।
২) পুরো রান্না নিজে করা
রান্নার পেছনে সময় দিতে হয় বলে অনেকে বাইরে খান। কিন্তু তাতে খরচ অনেক বেড়ে যায়। একদম কাঁচামাল থেকে শুরু করে পুরো রান্না নিজে করুন। পাউরুটি না কিনে বাসায় রুটি তৈরি করে খান। ফ্রোজেন খাবার তো একেবারেই খাওয়া যাবে না, তাতে অযথা খরচ হবে। এরচেয়ে সপ্তাহে একদিন কাঁচাবাজারে ঢুঁ মারুন আর তাজা মালমশলা কিনে আনুন।
৩) কোনো কিছুই ফেলনা নয়
খাবারের যেসব অংশ সাধারণত ফেলে দেন, যেমন বিভিন্ন সবজির খোসা, মুরগির হাড় ও গিলা-কলিজা এসব বাদ দেবেন না। অনেক সবজির খোসা দিয়ে ভর্তা ও ভাজি করা যায়, মুরগির গিলা-কলিজা দিয়ে দিব্যি সকালের নাশতা হয়ে যায়, হাড়গোড় দিয়ে স্বাস্থ্যকর স্যুপ রান্না করা যায়। একটু মাথা খাটালেই কাজটি করতে পারেন। এমনকি বাসায় মরিচ, লেবু বা ধনেপাতার গাছ রাখলে সেদিক থেকেও খরচ কমে আসবে।
৪) মাংস ও দুগ্ধজাত পণ্য কম খান
গরু বা খাসির মাংস, মাখন, পনির, দই, মিষ্টি, আইসক্রিম—এসব খাবার নিয়মিত খাওয়া বন্ধ করে দিন। সপ্তাহে একদিন গরু বা খাসির মাংস খেতে পারেন। প্রোটিনের জন্য মুরগির মাংস, ডিম, ডাল—এগুলো খেতে পারেন।
৫) নতুন নতুন রেসিপি তৈরি করুন
প্রথম প্রথম এমন আঁটসাঁট বাজেটে খাওয়া-দাওয়া করতে বেশ বিরক্তি লাগতে পারে। এ কাজটিকে মজাদার করতে নতুন নতুন রেসিপিতে খাবার তৈরি করতে পারেন। ইন্টারনেটে অনেক রেসিপি পাবেন, যাতে অল্প কিছু উপাদানেই মজার খাবার রান্না করা যায়। এমনকি সবজি রান্নার জন্য কিছু বইও পাওয়া যায়, যা কিনে নিতে পারেন। কত কম খরচে রান্না করা যায়, একে একটা অ্যাডভেঞ্চার মনে করতে পারেন।
সূত্র: অ্যাপার্টমেন্ট থেরাপি
Post A Comment:
0 comments so far,add yours