মনে করুন শুক্রবারের একটা সকাল, দারুণভাবে আপনার দিনটা শুরু হয়েছে। সব কিছু মন মতো এগোচ্ছে। হঠাৎ সেই মানুষটি এলেন। যাঁকে দেখলেই আপনি একটু নার্ভাস বোধ করেন বা অস্বস্তি বোধ করেন বা রেগে যান। এঁরাই হচ্ছেন আপনার জীবনের সেই বিষাক্ত শ্রেণীর মানুষ যাঁরা আপনার জীবনের সুখ-শান্তি নষ্ট করতে পারেন। পরিবেশ দূষণের ফলে অনবরত আমাদের দেহে সভ্যতার বিষ ঢুকছে। তাতেই আমরা নীলকন্ঠ হয়ে আছি। এর পরে যদি আপনার জীবনে এসে পড়ে বিষাক্ত মানুষের দল। তাহলে আপনার সবুজ জীবন মরুভূমি হয়ে যাবে। তাই বর্জ্য পদার্থ কাছে আশার আগেই এঁদের চিনে ফেলুন। ভালো দিনের পাশাপাশি আমাদের জীবনে সবার খারাপ দিন আসে। কিন্তু খারাপ দিন যদি এই বিষাক্ত মানুষ গুলির জন্য আসে, তাহলে তার জন্য দায়ী থাকবেন আপনি। এই লোকগুলিও চাইবেন আপনি কষ্টে থাকুন। কারণ ওঁরাও মানসিক ভাবে ভালো জায়গায় নেই। ওঁরা চান সবার জীবনের সুখ হারিয়ে যাক। আপনার কষ্ট হলে ওঁদের আনন্দ বাড়বে।
আপনার আশেপাশের বিষাক্ত মানুষ কারা!
● সবসময় নার্ভাস থাকা মানুষ: – এঁরা সব সময় নিজের খারাপ হবে চিন্তা করে আতঙ্কে থাকেন এবং আপনার মনেও প্যানিক তৈরি করেন। আপনার কাছে এসে আপনার মনে দুঃশ্চিন্তা ঢুকিয়ে দিয়ে যান।
● সবসময় ঘ্যান ঘ্যান করতে থাকা মানুষ:- এঁরা জীবন নিয়ে অসুখী মানুষ। চাহিদা খুব বেশী তাই সাধ মেটে না। সারাক্ষণ অন্যের কাছে নিজের দুঃখ কষ্টের গান গেয়ে বেড়ান। লোকের জীবনের আনন্দের মুহূর্তকে বিস্বাদ করে দেন।
● সব সময় অপরকে দোষারোপ করা মানুষ:- এরা সব সময় অন্যর উপর দোষ চাপিয়ে নিজে দায় এড়িয়ে যাওয়া মানুষ। খুব চালাক এঁরা, সব সময় অপরকে দোষারোপ করে তটস্থ রাখেন। ফলে তাঁর দিকে লোকের নজর পড়ে না।
● আপনার পিছনে ছিনে জোঁকের মতো পড়ে থাকা মানুষ:- এঁরা আপনার পিছনে আদা জল খেয়ে লেগে থাকা মানুষ। এঁরা নিজের স্বার্থ মেটাতে আপনার কাছে আসেন। বিভিন্ন ছক কষা থাকে এঁদের। প্ল্যান-A কাজ না করলে প্ল্যান-B, নাহলে প্ল্যান-C বা প্ল্যান-D নিয়ে আপনার কাছে আসেন। মিষ্টি হাসি ও ভদ্র ব্যবহার এঁদের মূল অস্ত্র।
● সব বিষয়ে পরনির্ভরশীল মানুষ:- এঁরা কোনও কাজ নিজে করতে পারবেন না। সব কাজে এঁদের সাহায্য লাগবে। একবার আপনার সাহায্য পেলে, প্রতি মুহূর্তে সাহায্য চেয়ে ব্যতিব্যস্ত করে দেবে আপনাকে।
● ছিদ্রান্বেষী মানুষ:– এঁরা আলোর মধ্যে অন্ধকার খোঁজেন। পৃথিবীর সব বিষয় নিয়ে এঁদের কমপ্লেন। এঁরা কোনও কিছুর মধ্যে ভালো দেখতে পান না। সবাইকে, সব কিছুকে ঘৃণা করেন।
● মিথ্যাবাদী মানুষ:- এঁরা জীবনে চলার পথে প্রতিনিয়ত মিথ্যা কথা বলেন। এতে অপরের ক্ষতি হলেও এঁদের কিছু যায় আসে না। একজন প্রমাণিত মিথ্যাবাদীকে কখনও বিশ্বাস করা উচিত নয়।
● কলহপ্রিয় মানুষ:- এঁরা সেই ধরণের মানুষ, যাঁরা অন্যকে শারীরিক ও মানসিক আঘাত দিতে পছন্দ করেন। আঘাত পেয়ে অন্যের গুটিয়ে যাওয়াটাকে এঁরা সাফল্য মনে করেন। নিজের জীবনে এঁরা চরম হতাশ, তাই আপনাকে কষ্ট দিয়ে কথা বলে থাকেন।
● সব বিষয়ে নেতিবাচক মনোভাবের মানুষ:- এঁরা হতাশাবাদী, কোনও উদ্যম নেই। নিজেও করবেন না। লোককে করতেও দেবেন না। সব কাজে সবাইকে নিরুৎসাহিত করবেন। আসলে কাউকে সফল দেখতে চান না।
● আজগুবি চিন্তধারার মানুষ:- এঁরা স্বর্গরাজ্যে বিচরণ করেন। জীবনের বাস্তবতা থেকে শতযোজন দূরে থাকেন। কুসংস্কার মানেন, লোকের কথায় গুরুত্ব দেন বেশি। কম পরিশ্রমে হিমালয় সমান সাফল্য আশা করেন।
● দাম্ভিক মানুষ:- ইনি নিজে সফল, কিন্তু কাউকে তোয়াক্কা করেন না। নিজের শিক্ষা, অর্থ, মান, যশ, বংশ কৌলিন্য নিয়ে প্রতিমুহূর্তে বড়াই করেন আশেপাশে লোকজনের কাছে।
● চেঁচিয়ে কথা বলা মানুষ:– এঁরা কিছু শোনার আগেই চেঁচিয়ে পাড়া মাত করে দেন। যাঁরা আবেগ ও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন তাঁদের চেঁচাতে হয় না। চেঁচিয়ে কথা বলা আর নেতিবাচক সমালোচনা হচ্ছে বিষাক্ত মানুষদের প্রধান লক্ষণ। এঁরা নিজেরা ভালো থাকার জন্য চেঁচিয়ে রাগ ঝেড়ে ফেলতে চান সবার ওপর। ভয় পাইয়ে সম্মান আদায় করতেও চান। এঁদের কেউ যেমন ঘাঁটাতে চান না। কেউ মিশতেও চান না এঁদের সাথে।
● অতিভক্তিবান মানুষ- এঁরা সারাক্ষণ মুখে আপন ধর্মের বাণী আউড়ে যাবেন। সবাইকে মানতে বলবেন কিন্তু নিজে একটাও মানবেন না। প্রচুর উক্তি, উদ্ধৃতি, ধর্মগুরুদের বাণী এঁদের কন্ঠস্থ। এসব আসলে নিজের অভিপ্রায় লুকানোর চেষ্টা।
বডি-ল্যাঙ্গুয়েজ দেখে বিষাক্ত মানুষদের চিনুন
সর্বক্ষণ মুখে চোখে বিরক্তি, বেঁকে দাঁড়ানো, ঝুঁকে যাওয়া কাঁধ, চোখের দিকে না তাকিয়ে কথা বলা, কথা বলতে বলতে হাত রাখার জায়গা খুঁজে না পাওয়া, বার বার এদিক ওদিক তাকানো, ফিশফিশিয়ে কথা বলা, অপ্রয়োজনে উচ্চগ্রামে কথা বা একেবারে মুখে কুলুপ আঁটা, ঔদ্ধত্যপূর্ণ চাউনি, কথায় কথায় দিব্যি দেওয়া, এই সব হচ্ছে আলোচিত বিষাক্ত লোকের লক্ষণ।
কিভাবে করবেন আপদ বিদায়?
● যে কোনও শপিংমলের ক্যাশিয়ারের মুখ লক্ষ করুন। তাঁর মুখে বিরক্তিও নেই, আনন্দও নেই। একের পর একটা ক্রেতার সঙ্গে কথা হচ্ছে, সম্পূর্ণ আবেগ ছাড়াই। আপনি কে, আপনি কী, তাতে তাঁর কোনও উৎসাহ নেই। তাঁর কাছে আপনি এলেও যা, না এলেও তা। আপনি মানুষটি তাঁর ধর্তব্যের বিষয়ই নয়। বিষাক্ত লোকজনের সামনে এরকম মুডেই থাকতে হবে আপনাকে।
● ভুলেও বিষাক্ত মানুষদের পরিস্কার করতে যাবেন না। যেমন মানুষ, তাঁকে তেমন থাকতে দিন। এঁরা আপনার জীবনে ঢুকে আপনার নির্মল মনকে ময়লা করে দেবে। আপনার মনে অশান্তি ঢুকিয়ে দিয়ে কেটে পড়বেন। আপনি জ্বালায় জ্বলবেন । সুতরাং দ্রুত নিজের জীবন থেকে এসব আপদ বিদায় করুন। হাসি খুশি মজার মানুষদের পাশে রাখুন।
● বিষাক্ত মানুষদের সঙ্গে সম্পর্ক পাকাপাকিভাবে শেষ করে দিন। কারণ তাঁরা নেতিবাচক মনোভাব দিয়ে আপনার মানসিক স্বাস্থ্য ও জীবন ওষ্ঠাগত করে তুলবে। তাই এঁদের সঙ্গে পাকাপাকি বিচ্ছেদই শ্রেয়। কে কী ভাবলো তাতে আপনার কিছু এসে যায় না । কারণ জীবনটা আপনার, আর তাকে ডাস্টবিন বানানোর অধিকার কারোও নেই।
আপনার আশেপাশের বিষাক্ত মানুষ কারা!
● সবসময় নার্ভাস থাকা মানুষ: – এঁরা সব সময় নিজের খারাপ হবে চিন্তা করে আতঙ্কে থাকেন এবং আপনার মনেও প্যানিক তৈরি করেন। আপনার কাছে এসে আপনার মনে দুঃশ্চিন্তা ঢুকিয়ে দিয়ে যান।
● সবসময় ঘ্যান ঘ্যান করতে থাকা মানুষ:- এঁরা জীবন নিয়ে অসুখী মানুষ। চাহিদা খুব বেশী তাই সাধ মেটে না। সারাক্ষণ অন্যের কাছে নিজের দুঃখ কষ্টের গান গেয়ে বেড়ান। লোকের জীবনের আনন্দের মুহূর্তকে বিস্বাদ করে দেন।
● সব সময় অপরকে দোষারোপ করা মানুষ:- এরা সব সময় অন্যর উপর দোষ চাপিয়ে নিজে দায় এড়িয়ে যাওয়া মানুষ। খুব চালাক এঁরা, সব সময় অপরকে দোষারোপ করে তটস্থ রাখেন। ফলে তাঁর দিকে লোকের নজর পড়ে না।
● আপনার পিছনে ছিনে জোঁকের মতো পড়ে থাকা মানুষ:- এঁরা আপনার পিছনে আদা জল খেয়ে লেগে থাকা মানুষ। এঁরা নিজের স্বার্থ মেটাতে আপনার কাছে আসেন। বিভিন্ন ছক কষা থাকে এঁদের। প্ল্যান-A কাজ না করলে প্ল্যান-B, নাহলে প্ল্যান-C বা প্ল্যান-D নিয়ে আপনার কাছে আসেন। মিষ্টি হাসি ও ভদ্র ব্যবহার এঁদের মূল অস্ত্র।
● সব বিষয়ে পরনির্ভরশীল মানুষ:- এঁরা কোনও কাজ নিজে করতে পারবেন না। সব কাজে এঁদের সাহায্য লাগবে। একবার আপনার সাহায্য পেলে, প্রতি মুহূর্তে সাহায্য চেয়ে ব্যতিব্যস্ত করে দেবে আপনাকে।
● ছিদ্রান্বেষী মানুষ:– এঁরা আলোর মধ্যে অন্ধকার খোঁজেন। পৃথিবীর সব বিষয় নিয়ে এঁদের কমপ্লেন। এঁরা কোনও কিছুর মধ্যে ভালো দেখতে পান না। সবাইকে, সব কিছুকে ঘৃণা করেন।
● স্বার্থপর মানুষ:- এঁরা ‘ছিনে জোঁক’ মানুষদের মতোই কেবল নিজের স্বার্থ বোঝেন, কিন্তু এক জায়গায় পড়ে থাকেন না। স্বার্থ মিটে গেলে বা স্বার্থ না মিটলে বেশিক্ষণ দাঁড়াবেন না। সময় নষ্ট না করে, অন্য শিকার খুঁজবেন। এঁরা নিজের প্রয়োজনে আপনার খোঁজ রাখেন। আপনি কেমন আছেন তা কখনও জানার চেষ্টা করেন না।
● পরচর্চা ও গুজব প্রিয় মানুষ:- এঁরা আপনাকে সাহায্য করার পরিবর্তে, ঈর্ষান্বিত হয়ে গুজব ছড়ান। পরনিন্দা ও পরচর্চা করা এঁদের বৈশিষ্ট্য। একবার এই সব মানুষের ফাঁদে পড়লে, আপনি ফাঁদ কেটে বেরোতে পারবেন না। বার হওয়ার চেষ্টা করলে আপনাকে নিয়েও গসিপ করা হবে।● মিথ্যাবাদী মানুষ:- এঁরা জীবনে চলার পথে প্রতিনিয়ত মিথ্যা কথা বলেন। এতে অপরের ক্ষতি হলেও এঁদের কিছু যায় আসে না। একজন প্রমাণিত মিথ্যাবাদীকে কখনও বিশ্বাস করা উচিত নয়।
● কলহপ্রিয় মানুষ:- এঁরা সেই ধরণের মানুষ, যাঁরা অন্যকে শারীরিক ও মানসিক আঘাত দিতে পছন্দ করেন। আঘাত পেয়ে অন্যের গুটিয়ে যাওয়াটাকে এঁরা সাফল্য মনে করেন। নিজের জীবনে এঁরা চরম হতাশ, তাই আপনাকে কষ্ট দিয়ে কথা বলে থাকেন।
● নিজেদের দোষ না দেখা মানুষ:- এঁরা কখনও নিজের দোষ দেখেন না। এঁরা বিশ্বাস করেন তাঁরাই ঠিক কথা বলেন, ঠিক পথে চলেন। বাকি সবাই ভুল।
● দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চান যে সব মানুষ:- এঁরা নিজেদের অসুরক্ষিত বোধ করেন, নিজের ওপর ভরসা থাকে না, হীনমন্যতায় ভোগেন। তাই অপরের দৃষ্টি আকর্ষণ করে অপরের চোখে সমীহ আদায় করতে চান। আপনি যদি তাঁকে উপেক্ষা করেন, দেখবেন তবুও তিনি বিভিন্নভাবে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করবেন।● সব বিষয়ে নেতিবাচক মনোভাবের মানুষ:- এঁরা হতাশাবাদী, কোনও উদ্যম নেই। নিজেও করবেন না। লোককে করতেও দেবেন না। সব কাজে সবাইকে নিরুৎসাহিত করবেন। আসলে কাউকে সফল দেখতে চান না।
● আজগুবি চিন্তধারার মানুষ:- এঁরা স্বর্গরাজ্যে বিচরণ করেন। জীবনের বাস্তবতা থেকে শতযোজন দূরে থাকেন। কুসংস্কার মানেন, লোকের কথায় গুরুত্ব দেন বেশি। কম পরিশ্রমে হিমালয় সমান সাফল্য আশা করেন।
● দাম্ভিক মানুষ:- ইনি নিজে সফল, কিন্তু কাউকে তোয়াক্কা করেন না। নিজের শিক্ষা, অর্থ, মান, যশ, বংশ কৌলিন্য নিয়ে প্রতিমুহূর্তে বড়াই করেন আশেপাশে লোকজনের কাছে।
● চেঁচিয়ে কথা বলা মানুষ:– এঁরা কিছু শোনার আগেই চেঁচিয়ে পাড়া মাত করে দেন। যাঁরা আবেগ ও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন তাঁদের চেঁচাতে হয় না। চেঁচিয়ে কথা বলা আর নেতিবাচক সমালোচনা হচ্ছে বিষাক্ত মানুষদের প্রধান লক্ষণ। এঁরা নিজেরা ভালো থাকার জন্য চেঁচিয়ে রাগ ঝেড়ে ফেলতে চান সবার ওপর। ভয় পাইয়ে সম্মান আদায় করতেও চান। এঁদের কেউ যেমন ঘাঁটাতে চান না। কেউ মিশতেও চান না এঁদের সাথে।
● অতিভক্তিবান মানুষ- এঁরা সারাক্ষণ মুখে আপন ধর্মের বাণী আউড়ে যাবেন। সবাইকে মানতে বলবেন কিন্তু নিজে একটাও মানবেন না। প্রচুর উক্তি, উদ্ধৃতি, ধর্মগুরুদের বাণী এঁদের কন্ঠস্থ। এসব আসলে নিজের অভিপ্রায় লুকানোর চেষ্টা।
বডি-ল্যাঙ্গুয়েজ দেখে বিষাক্ত মানুষদের চিনুন
সর্বক্ষণ মুখে চোখে বিরক্তি, বেঁকে দাঁড়ানো, ঝুঁকে যাওয়া কাঁধ, চোখের দিকে না তাকিয়ে কথা বলা, কথা বলতে বলতে হাত রাখার জায়গা খুঁজে না পাওয়া, বার বার এদিক ওদিক তাকানো, ফিশফিশিয়ে কথা বলা, অপ্রয়োজনে উচ্চগ্রামে কথা বা একেবারে মুখে কুলুপ আঁটা, ঔদ্ধত্যপূর্ণ চাউনি, কথায় কথায় দিব্যি দেওয়া, এই সব হচ্ছে আলোচিত বিষাক্ত লোকের লক্ষণ।
কিভাবে করবেন আপদ বিদায়?
● যে কোনও শপিংমলের ক্যাশিয়ারের মুখ লক্ষ করুন। তাঁর মুখে বিরক্তিও নেই, আনন্দও নেই। একের পর একটা ক্রেতার সঙ্গে কথা হচ্ছে, সম্পূর্ণ আবেগ ছাড়াই। আপনি কে, আপনি কী, তাতে তাঁর কোনও উৎসাহ নেই। তাঁর কাছে আপনি এলেও যা, না এলেও তা। আপনি মানুষটি তাঁর ধর্তব্যের বিষয়ই নয়। বিষাক্ত লোকজনের সামনে এরকম মুডেই থাকতে হবে আপনাকে।
● ভুলেও বিষাক্ত মানুষদের পরিস্কার করতে যাবেন না। যেমন মানুষ, তাঁকে তেমন থাকতে দিন। এঁরা আপনার জীবনে ঢুকে আপনার নির্মল মনকে ময়লা করে দেবে। আপনার মনে অশান্তি ঢুকিয়ে দিয়ে কেটে পড়বেন। আপনি জ্বালায় জ্বলবেন । সুতরাং দ্রুত নিজের জীবন থেকে এসব আপদ বিদায় করুন। হাসি খুশি মজার মানুষদের পাশে রাখুন।
● বিষাক্ত মানুষদের সঙ্গে সম্পর্ক পাকাপাকিভাবে শেষ করে দিন। কারণ তাঁরা নেতিবাচক মনোভাব দিয়ে আপনার মানসিক স্বাস্থ্য ও জীবন ওষ্ঠাগত করে তুলবে। তাই এঁদের সঙ্গে পাকাপাকি বিচ্ছেদই শ্রেয়। কে কী ভাবলো তাতে আপনার কিছু এসে যায় না । কারণ জীবনটা আপনার, আর তাকে ডাস্টবিন বানানোর অধিকার কারোও নেই।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours