আটক ইরানি তেল ট্যাংকার ‘গ্রেস ওয়ান’-এর মুক্তি রহিত করতে জিব্রালটার কর্তৃপক্ষকে শেষ মুর্হতে অনুরোধ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ।
গত ৪ জুলাই ব্রিটিশ রয়্যাল মেরিন ভূমধ্যসাগর থেকে তেলবাহী এ ট্যাংকারটি আটক করেছিল।
সেটিকে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে বলে বৃহস্পতিবার জানায় ব্রিটিশ মালিকানাধীন জিব্রাল্টার।
বিবিসি জানায়, ‘গ্রেস ওয়ান’ কে আটেকে রাখার আদেশ আর নবায়ন করা হবে না বলে জিব্রালটারের এটর্নি জেনারেল ইঙ্গিত দেওয়ার পর ট্যাংকারটি মুক্তি পেতে চলেছিল।
ঠিক এ সময়ই যুক্তরাষ্ট্র সেটিকে ছেড়ে না দেওয়ার অনুরোধ জানাল। জিব্রালটার বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র বেশ কয়েকটি অভিযোগের ভিত্তিতে এ আর্জি জানিয়েছে। এগুলো বিবেচনা করে দেখা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এ অনুরোধের ব্যাপারে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
তেল পরিবহনে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনের অভিযোগে ইরানের ট্যাংকারটিকে আটকে রাখার জন্য জিব্রালটারের আদালতে আবেদন করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, ট্যাংকারটি আটকে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, ইরানের তেল রপ্তানি এবং সিরিয়ার তেল আমদানি দুটোই এই ট্যাংকার দিয়ে করা হচ্ছিল।
যুক্তরাষ্ট্র ইরান এবং সিরিয়া দু’ দেশের প্রশাসনকেই নিষেধাজ্ঞার চাপের রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে। আর সে চেষ্টার অংশ হিসাবেই তাদের হঠাৎ করে ‘গ্রেস ওয়ান’ কে আটকে রাখার এ অনুরোধ।
ইরানের ওই ট্যাংকারটি ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)-এর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অশোধিত তেল নিয়ে সিরিয়ায় নিয়ে যাচ্ছিল অভিযোগেই এটিকে আটক করা হয়।
তবে এরপর ট্যাংকারটি আর সিরিয়ায় যাবে না বলে ক্যাপ্টেনের কাছ থেকে আশ্বাস পায় জিব্রালটার কর্তৃপক্ষ এবং পর এটিকে ছেড়ে দেওয়ারও সিদ্ধান্ত নেয়।
ইরানি ট্যাংকার গ্রেস ওয়ান আটকের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইরান এবং যুক্তরাজ্যের মধ্যে সম্প্রতি উত্তেজনা অনেক বেড়েছে। ইরান পাল্টা জবাবে যুক্তরাজ্যেরও একটি ট্যাংকার আটক করেছিল।
জিব্রালটার গ্রেস ওয়ানকে মুক্তি দিলে যুক্তরাজ্যের ওই ট্যাংকারটিও ইরানের কবল থেকে মুক্তি পাওয়ার দ্বার খুলে যাওয়ার আশা ছিল। কিন্তু ইরানি ট্যাংকার আটকে রাখার যুক্তরাষ্ট্রের শেষ মুহূর্তের অনুরোধ তা ভেস্তে দিল।
গত ৪ জুলাই ব্রিটিশ রয়্যাল মেরিন ভূমধ্যসাগর থেকে তেলবাহী এ ট্যাংকারটি আটক করেছিল।
সেটিকে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে বলে বৃহস্পতিবার জানায় ব্রিটিশ মালিকানাধীন জিব্রাল্টার।
বিবিসি জানায়, ‘গ্রেস ওয়ান’ কে আটেকে রাখার আদেশ আর নবায়ন করা হবে না বলে জিব্রালটারের এটর্নি জেনারেল ইঙ্গিত দেওয়ার পর ট্যাংকারটি মুক্তি পেতে চলেছিল।
ঠিক এ সময়ই যুক্তরাষ্ট্র সেটিকে ছেড়ে না দেওয়ার অনুরোধ জানাল। জিব্রালটার বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র বেশ কয়েকটি অভিযোগের ভিত্তিতে এ আর্জি জানিয়েছে। এগুলো বিবেচনা করে দেখা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এ অনুরোধের ব্যাপারে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
তেল পরিবহনে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনের অভিযোগে ইরানের ট্যাংকারটিকে আটকে রাখার জন্য জিব্রালটারের আদালতে আবেদন করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, ট্যাংকারটি আটকে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, ইরানের তেল রপ্তানি এবং সিরিয়ার তেল আমদানি দুটোই এই ট্যাংকার দিয়ে করা হচ্ছিল।
যুক্তরাষ্ট্র ইরান এবং সিরিয়া দু’ দেশের প্রশাসনকেই নিষেধাজ্ঞার চাপের রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে। আর সে চেষ্টার অংশ হিসাবেই তাদের হঠাৎ করে ‘গ্রেস ওয়ান’ কে আটকে রাখার এ অনুরোধ।
ইরানের ওই ট্যাংকারটি ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)-এর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অশোধিত তেল নিয়ে সিরিয়ায় নিয়ে যাচ্ছিল অভিযোগেই এটিকে আটক করা হয়।
তবে এরপর ট্যাংকারটি আর সিরিয়ায় যাবে না বলে ক্যাপ্টেনের কাছ থেকে আশ্বাস পায় জিব্রালটার কর্তৃপক্ষ এবং পর এটিকে ছেড়ে দেওয়ারও সিদ্ধান্ত নেয়।
ইরানি ট্যাংকার গ্রেস ওয়ান আটকের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইরান এবং যুক্তরাজ্যের মধ্যে সম্প্রতি উত্তেজনা অনেক বেড়েছে। ইরান পাল্টা জবাবে যুক্তরাজ্যেরও একটি ট্যাংকার আটক করেছিল।
জিব্রালটার গ্রেস ওয়ানকে মুক্তি দিলে যুক্তরাজ্যের ওই ট্যাংকারটিও ইরানের কবল থেকে মুক্তি পাওয়ার দ্বার খুলে যাওয়ার আশা ছিল। কিন্তু ইরানি ট্যাংকার আটকে রাখার যুক্তরাষ্ট্রের শেষ মুহূর্তের অনুরোধ তা ভেস্তে দিল।
Post A Comment:
0 comments so far,add yours